মঙ্গলবার, ১৬ আগস্ট, ২০১১

ব্লগারে সম্পুর্ণ ব্লগ তৈরির টিউটোরিয়াল (পর্ব-৯: সার্চইঞ্জিনে সাইট সাবমিট)

আজ আমরা ব্লগসাইট কে সার্চইঞ্জিনে সাবমিট করার পদ্ধতি জানব।সার্চইঞ্জিন কি এটা প্রায় সবাই জানেন।সার্চইঞ্জিনে খোঁজ করা কিওয়ার্ডের ভিত্তিতে সার্চইঞ্জিন বিভিন্ন সাইটে ঐ কীওয়ার্ড সম্পর্কিত কন্টেন্ট খোঁজ করে।আপনার সাইটে ঐ কীওয়ার্ড সম্পর্কিত কন্টেন্ট থাকলেও যদি সাইটটি সার্চইঞ্জিনে ইনডেক্সকৃত না থাকে তাহলে তা সার্চলিষ্টে দেখাবে না।ফলে আপনি অনেক ভিজিটর থেকে বঞ্চিত হবেন।আজ আমরা Google, Yahoo, MSN (Bing) ,Ask এবং ছোটো খাটো অন্যান্য সার্চইঞ্জিনে সাইট সাবমিট করার পদ্ধতি দেখব।

ব্লগারে সম্পুর্ণ ব্লগ তৈরির টিউটোরিয়াল পর্ব-৮:কাস্টম ডোমেইন এবং ফ্রি ডোমেইন এ স্থানান্তর


ব্লগের ট্রাফিক বাড়ানোর জন্য ঠিকানা (URL) অনেক গুরুত্বপুর্ণ।URL বড় হলে অনেক ভিজিটর তার নাম মনে রাখতে পারেন না।ফলে আপনার ব্লগের প্রচার বা প্রসারও অনেক কম হয়।তাছাড়া অনেক সার্চইঞ্জিন সাবডোমেন (যেমন .blogspot.com) সার্চরেজাল্ট লিস্টে খুব ভাল অবস্থানে থাকার কথা থাকলেও দেখায় না।তাই ব্লগকে তাড়াতাড়ি কাষ্টম ডোমেইনে নিয়ে যাওয়া অনেক ভাল।যাদের কাষ্টম ডোমেইন (.com ,.net ইত্যাদি) কেনার সামর্থ্য নেই তারা ফ্রি ডোমেইন ব্যবহার করতে পারেন।আমি .tk ,co.cc এবং cz.cc ডোমেইন ব্লগারে সেটাপ চিত্র সহকারে বর্ণনা করলাম।

ব্লগারে সম্পুর্ণ ব্লগ তৈরির টিউটোরিয়াল (পর্ব-৭: টেমপ্লেট ডিজাইন)

আগের পর্বগুলোতে আমরা ব্লগ তৈরি ও সেটিং এর ব্যবহার সহ অন্যান্য বিষয়সমুহ দেখেছিলাম। আজ আমরা ব্লগারে টেম্পলেট কিভাবে ডিজাইন করা যায় সেটি দেখব।তবে টেম্পলেট পরিবর্তন করার আগে বর্তমান টেম্পলেটটি সেভ করে নিন যাতে কোন সমস্যা হলে পুনরায় আগের অবস্থায় চলে যাওয়া যায়।টেম্পলেট কিভাবে সেভ করে সেটি গত পর্বে বলেছিলাম।
আপনার ব্লগের জন্য পছন্দমত টেম্পলেট খোজার চেয়ে ব্লগারের এই সার্ভিস ব্যবহার করে নিজস্ব টেম্পলেট ডিজাইন করে তা ব্যবহার করতে পারেন।এখানে আপনি আপনার ইচ্ছামত ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজ,কালার, ব্লগের দৈর্ঘ্য-প্রস্থ ইত্যাদি আপানার পছন্দানুযায়ী কাস্টোমাইজ করতে পারেন।এটি করার জন্য প্রথমে Design অপশান থেকে Template Designer এ ক্লিক করুন।পেজ লোডিং হতে কিছুক্ষণ সময় নিবে।পেজটি ওপেন হলে নিচের মতো দেখা যাবে।

ব্লগারে সম্পুর্ণ ব্লগ তৈরির টিউটোরিয়াল (পর্ব-৬: ডিজাইন ট্যাব পরিচিতি)

আজকের পর্বে আমরা ডিজাইন অপশানের অন্তর্গত পেইজ এলিমেন্ট ও এডিট এইচটিএমএল এর সাথে পরিচিত হব।আপনাদের সুবিধার্থে আগের পর্বগুলোর লিঙ্ক নিচে দিয়ে দিলাম।

Page Elements

প্রথমেই দেখে নেয়া যাক ডিজাইন অপশানের অন্তর্গত পেইজ এলিমেন্ট কিভাবে ব্যবহার করতে হয়।পেইজ এলিমেন্ট বলতে আপনার ব্লগের সাজনোর উপাদান সমুহ যেগুলো পুনর্বিন্যাস করে বা নতুন করে যোগ করে আপনার ব্লগ কে সুন্দর করে তুলতে পারেন।এখানে আপনি আপনার ব্লগের বর্তমান উপাদান সমুহের Gadget আকারে দেখতে পাবেন।এখান থেকে Add A Gadget এ ক্লিক করে আপনার ব্লগে প্রয়োজনীয় নতুন উপাদান যোগ করতে পারবেন।ব্লগের ডিজাইন যেমনই হোক না কেন Gadget লাগানোর নিয়ম একই।নিচের চিত্রটি খেয়াল করলে দেখবেন Add a Gadget বাটন এ ক্লিক করলে একটা নতুন পৃষ্ঠা খুলবে।

ব্লগারে সম্পুর্ণ ব্লগ তৈরির টিউটোরিয়াল (পর্ব-৫: সেটিংস পরিচিতি-২)

আগের পর্বগুলোতে আমরা আমরা ব্লগ তৈরি , পোস্টিং এডিটর পরিচিতি এবং ড্যাসবোর্ডের কিছু অংশের সাথে পরিচিত হয়েছিলাম। গত পর্বে আমরা সেটিং এর অন্তর্গত তিনটি অপশানের সাথে পরিচিত হয়েছিলাম।আজ আমরা বাকীগুলোর সাথে পরিচিত হব।এগুলো হল

ব্লগারে সম্পুর্ণ ব্লগ তৈরির টিউটোরিয়াল (পর্ব-৪: সেটিংস পরিচিতি-১)

প্রথমেই বলে রাখি যাদের ব্লগস্পট ব্লগ আছে কিন্তু ব্লগারের সেটিংস সম্পর্কে ভাল ধারনা নেই তারাও এই টিউন দেখতে পারেন। প্রথম , দ্বিতীয়তৃতীয় পর্বে আমরা ব্লগ তৈরি , পোস্টিং এডিটর পরিচিতি এবং ড্যাসবোর্ডের কিছু অংশের সাথে পরিচিত হয়েছিলাম। আজ আমরা ব্লগারের সেটিংস অপশানটির সাথে বিস্তারিতভাবে পরিচিত হব।ব্লগারে লগিন করে Settings এ ক্লিক করলে এর নিচেই ৯টি ট্যাব দেখতে পাবেন।সেগুলা হলঃ

শুক্রবার, ১২ আগস্ট, ২০১১

ব্লগারে সম্পুর্ণ একটি ব্লগ তৈরির টিউটোরিয়াল (পর্ব-৩: ড্যাসবোর্ড পরিচিতি)


প্রথমদ্বিতীয় পর্বে আমরা ব্লগ তৈরি ও পোস্টিং এডিটর সম্পর্কে আলোচনা করেছিলাম।আজ আমরা ব্লগারের ড্যাসবোর্ড এর সাথে পরিচিত হব।আমি পোস্ট সুন্দরভাবে বুঝার সুবিধার্থে ড্যাসবোর্ডের Settings ও Design অপশান দুটি বাদে বাকীগুলাকে নিয়ে আলোচনা করলাম।এই দুটোর সম্পর্কে পরবর্তী পোস্টে আলোচনা করব ইনশাআল্লাহ্‌।চলুন দেখে নেই ব্লগারের ড্যাসবোর্ডে কি আছে?ব্লগারে লগিন করলে প্রথমে যে পেইজটি ওপেন হবে সেটিই ড্যাসবোর্ড(Dashboard).